বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:০৪ অপরাহ্ন
রিপোর্টারঃ মোঃ আব্দুর রহমান ওয়াহিদ
বহুল সুনামের অধিকারী এমনকি ৫৪ নং ওয়ার্ডের সকল জনগনের অন্তরের অন্তস্থলের দোয়া প্রাপ্তি,যার রাত দিন অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে আজ উল্লেখিত ঢাকা মাওহানগর দক্ষিন সিটি কর্পোরেশনের ওয়ার্ডের জনগন শান্তির পরশের চাঁদরে শান্তির নিদ্রা যাপন করেন সে আর কেও নন,তিনি হলেন ৫৪ নং ওয়ার্ডের সম্মানিত কাউন্সিলর ও শ্যাম্পুর থানা আওয়ামীলীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্জ্ব মোঃ মাসুদ।
উল্লেখিত ওয়ার্ডের সম্মানিত কাউন্সিলর ও শ্যাম্পুর থানা আওয়ামীলীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্জ্ব মোঃ মাসুদ এর বিষয়ে বিভিন্ন বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে শোনা যায় যে,উল্লেখিত এলাকার জন-প্রতিনিধি হিসেবে তিনি অতুলনীয়।এমনকি উক্ত এলাকায় বসবাসরত শতকরা ৮০ ভাগ জনগন তাঁর উন্নয়ন মুলক কাজে খুভিই সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন।তাছাড়া বিগত বিরোদী দলীয় (বিএনপি) সরকারের আমলে উল্লখিত এলাকার সবচেয়ে বড় ভোগান্তির মধ্যে জলাবদ্দ্বতা,ড্রেনেজ এমনকি ময়লা তথা ডাস্টবিনের তেমন কোনো উন্নতর ব্যবস্থা ছিলো না।পাশাপাশি সমাজে বসবাসরত মানুষদের দুঃখ শোনার মতো প্রতিনিধি নিযুক্ত থাকলে ও আমলে নেয়ার কোনো ব্যবস্থা ছিলো না।
কিন্তু আজ উল্লেখিত ৫৪ নং ওয়ার্ডের সকল জনগন একটু স্বস্থির নিশ্বাস নিচ্ছে বলে উক্ত এলাকার জনগনের দাবি।
তাছাড়া উক্ত এলাকার অধিকাংশ মসজিদ,মাদ্রাসা,ইয়াতিমখানা,কবরস্থান সহ সকল সামাজিক প্রতিষ্ঠানের পূর্বের ন্যয় আর অবহেলিত হয়ে পড়ে থাকতে হয়নি।আজ উক্ত এলাকার এই সকল সামাজিক প্রতিষ্ঠান গুলো আগের থেকে অনেক উন্নত হতে অধিকতর উন্নয়নের রুপে রুপান্তরিত হয়েছে,যার একমাত্র সুনামের অধিকারী ৫৪ নং ওয়ার্ডের সম্মানিত কাউন্সিলর ও শ্যাম্পুর থানা আওয়ামীলীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্জ্ব মোঃ মাসুদ বলে দাবী করেন উক্ত এলাকার আপামর সকল জনগন।
শুধু উক্ত এলাকার প্রতিনিধি হিসেবেই তিনি প্রশংসিত নন,বরং তাঁর কাছে যেই যেতো তিনি তাঁর সার্বিক সহযোগীতায় চেষ্টা করে যেতেন।
তাছাড়া বাংলাদেশের বসবাসরত অধিকাংশ লোকই গরীব ও মেহনতি।যাদের ঘরে বেড়ে উঠা মেয়েদের বিয়ের সময় ও কাউন্সিলর মাসুদের উপস্থিতি এবং সহযোগিতা নজর কারার মতো।
তবে বিশেষ ভাবে বলতে গেলে উক্ত এলাকার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়ে বিগত দিনে উক্ত স্থান সহ আশপাশের অধিকাংশ মানুষ ভোগান্তিতে পড়ে থাকতো,আর সেটা হলো ময়লা আবর্জনা পরিষ্কার করণ।
কিন্তু আজ বিগত অনেক বছর পর ৫৪ নং ওয়ার্ডের সম্মানিত কাউন্সিলর ও শ্যাম্পুর থানা আওয়ামীলীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্জ্ব মোঃ মাসুদ এর সহযোগীতায় উক্ত স্থানের ময়লা আবর্জনা থেকে শুরু করে ড্রেনেজ পরিষ্কার করে একটি স্বভাবিক জীবন যাত্রায় উল্লেখিত ভুমিকা পালনে মেসার্স টুকু এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মোঃ টুকু মিয়া’র অবদান অপ্রতুল।
যেখানে মানুষ বৃষ্টি হলেই ড্রেনেজ পরিষ্কার করনের কাজে বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে কাজ করে যেতো,সেখানে আজ বর্ষার বৃষ্টি হওয়ার আগেই উল্লেখিত ওয়ার্ডের কাউন্সিলর উপস্থিত থকে উক্ত এলাকার ময়লা আবর্জনা পরিষ্কার করার দায়িত্বপ্রাপ্ত ঠিকাদার মোঃ টুকু মিয়ার নেতৃত্ব তাঁর পরিচ্ছন্ন কর্মীদের দিয়ে পরিষ্কার করিয়ে রাখেন।শুধু তাই না,উক্ত এলাকায় বসবাসরত প্রায় ১২,০০০(বার) হাজার পরিবারের বাসা বাড়ীর ময়লা আবর্জনা মোঃ টুকু মিয়া তাঁর পরিচ্ছন্ন কর্মীদের দিয়ে সময়মত নিয়ে আসেন। তবে উল্লেখিত ওয়ার্ডে বসবাসরত প্রতিটি পরিবারের জমে থাকা এই ময়লা আবর্জনা পরিষ্কার করণে সরকারের পক্ষ হতে ধার্যকৃত ফি থেকেও খুভ স্বল্প পরিমাণ ফি উল্লেখিত ঠিকাদার মোঃ টুকু মিয়া আদায় করেন,যা উক্ত এলাকার প্রতিটি পরিবার উল্লেখিত ঠিকাদার মোঃ টুকু মিয়া’র প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছেন বলে জানা যায়।
যেখানে ঢাকা মহানগর দক্ষিন সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মহোদয় ও এমপি শেখ ফজলে নুর তাপস উল্লেখিত কাজের ফি আদায় বাবদ পরিবার প্রতি ১০০(একশত) টাকা ধার্য করেছেন,সেখানে তাঁর চেয়েও কম ফি প্রদানে ও আদায়ে উল্লেখিত ঠিকাদার মোঃ টুকু মিয়ার এই অবদান নজিরবিহীন।
ঢাকা মহানগর দক্ষিন সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন সকল ওয়ার্ড হতে ৫৪ নং ওয়ার্ড এর ময়লা আবর্জনা পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্ন রাখার ও ফি ধার্য করার বিষয়ে অন্যান্য সকল ওয়ার্ড থেকে উল্লেখিত ওয়ার্ডের উক্ত কাজে দায়িত্বপ্রাপ্ত ঠিকাদার মোঃ টুকু মিয়া এক নজিরবিহীন ভুমিকা রেখেছেন,যা ঢাকা মহানগর দক্ষিন সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন কোনো ওয়ার্ড এর কাউন্সিলর দেখাতে পারেন নি বলে দাবী করে আসছেন ৫৪ নং ওয়ার্ডের স্থায়ী ও অস্থায়ীভাবে বসবাসরত অধিকাংশ জনগন।
Leave a Reply