বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৩৬ অপরাহ্ন
স্টাফ রিপোর্টারঃ নাহিদুল ইসলাম
বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে সুপরিচিত হয়ে সারা বিশ্বে যেমন সম্মানের স্থান অর্জন করে আছে,ঠিক তেমনি দুর্নীতি মুক্ত দেশ হিসেবে উল্লেখযোগ্য দেশ গুলোর দিক থেকেও সারা বিশ্বে অনেক সুনামের সহিত সম্মানিত হয়ে রয়েছে।আর তাঁর একমাত্র অবদান বঙ্গকন্যা,জননেত্রী ও বঙ্গবন্ধুর সু্যোগ্য কন্যা,বাংলাদেশের বার বার নির্বাচিত ও সফল রাষ্ট্র নায়ক ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
যার অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে এই স্বাধীন রাষ্ট্র অনেকাংশে সকল সরকারী অফিসের কর্মকর্তাদের দারা ঘটিত দুর্নীতি বন্ধের খুভ দারপ্রান্তে।যদিও এতো পরিশ্রমের ফলে আজ এ দেশ হতে শতকরা অধিকাংশ সিংহভাগ কমে এসেছে,এমনকি ভবিষ্যতে এক সময় সকল দুর্নীতিকে পিছনে ফেলে একটি সোনার বাংলা বাংলার মানুষের নিকট উপহার দিবেন আমাদের বর্তমান বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা,যা সমগ্র বাংলার মানুষ আশা করে আসছেন।
তাছাড়া যে সকল সরকারী অফিসের কর্মকর্তার মাধ্যমে যে সকল দুর্নীতি হয় তা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিকট পৌছে দেয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন যা সকল জনগন থেকে শুরু করে বিশেষ করে প্রিন্টিং মিডিয়া হতে শুরু করে সকল গনমাধ্যম সহ সকল সম্মানিত সাংবাদিকদের প্রতি নির্দেশ রয়েছে।
আর তারিই ধারাবাহিকতায় অদ্য ২৯/০৬/২১ ইং তারিখে সাত রাস্তায় প্রতিষ্ঠিত ভুমি জরিপ অফিসের এক কর্মচারী অমল কুমার দেব এর সকল ধরনের দুর্নীতিকে জনগনের সম্মুখে তুলে ধরার জন্য এমনকি সরকারের সকল নিয়ম তথা ভুমি সংক্রান্ত সকল আইনকে অমান্য করে বিভিন্ন ধরনের কর্মকাণ্ড করে আসছেন।
তাঁর এই সকল ঘঠিত অন্যায় কর্মকান্ডের তথ্য উপাত্তের জন্য যখনি উল্লেখিত অফিসের ভিতরে উল্লেখিত সাপ্তাহিক বর্তমান জনজীবন পত্রিকার রিপোর্টার মিতুল প্রবেশ করেন,ঠিক তখনি উল্লেখিত ব্যক্তি অমল কুমার দেব আকষ্বিক ভাবে উক্ত সাংবাদিকের উপর ঝাপিয়ে পরে,এমনকি কোনো কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে সাংবাদিক মিতুলের জামার কলার ধরে নিয়ে একটি রুমে নিয়ে যায়।তাৎক্ষনিক বিষয়টি উল্লেখিত অফিসের কিছু কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ টের পেয়ে উক্ত স্থানেই ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করে আসেন।কিন্তু তাৎক্ষনিক উক্ত পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক মোঃ ওমর ফারুক সহ আরো কিছু সাংবাদিককে নিয়ে ঘটনা স্থলে পৌছানোর পূর্বেই অমল কুমার দেব উল্লেখিত অফিস হতে বের হয়ে যান।
পরবর্তীতে বিষয়টি অমল কুমার দেবের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সমগ্র বিষয়টি তুলে ধরলে তিনি কোনো সমাধানে পৌছাতে পারেননি,বরং তিনি উত্তরে এক কথাই বারংবার বলে যান যে,উল্লেখিত কর্মকর্তার অফিসে অনেক সাংবাদিক সবসময় চা খাওয়ার জন্য ছুটে আসেন এবং তিনি তাদের চা খাইয়ে বিদায় করেন,কিন্তু কেনো করেন এই বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে তিনি ও উপস্থিত তাঁর সহ কর্মীদের সম্মুখে উত্তর দিতে ব্যর্থ হন।
পরবর্তীতে উল্লেখিত বিষয়ে তথা এই অমল কুমার দেব কেনো এবং কি উদ্দেশ্যে সাংবাদিক মিতুল’কে টেনেহেচরে একটি কক্ষে নিয়ে যায়,এমনকি কি এমন তথ্য উল্লেখিত সাংবাদিক তাঁর বিরুদ্ধে উৎঘাটন করেছেন,যার কারনে অমল কুমার দেব সাংবাদিকের কলার ধরে টেনে নিয়ে গেলো তাঁর স্বদ উত্তর উপস্থিত উল্লেখিত অফিসের কোনো কর্মকর্তার ও কর্মচারীর নিকট হতে না পাওয়ার কারনে উল্লেখিত স্থানের নিকটবর্তী তেজগাও শিল্পাঞ্চল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করতে গেলে উক্ত থানায় নিয়োজিত অফিসার ইনচার্জ তার হতে সত্যতা যাচাই করার জন্য কিছু পুলিশকে উল্লেখিত ঘটনা স্থলে পাঠান।এমনকি উল্লেখিত স্থানে গিয়ে উক্ত থানা হতে আসা এস আই আসরাফুল এসে অভিযোগ করতে যাওয়া সাংবাদিক মিতুলের সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনার সত্যতার প্রমান পান,এবং পরবর্তীতে অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ করলে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে সকল ধরনের আইনি সহযোগিতা করা হবে বলে আশ্বস্ত করেন।
তাছাড়া নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তির মাধ্যমে জানা যায় যে,উল্লেখিত ভুমি জরিপ অফিসে কর্মরত এক ব্যক্তির অনেক গুলি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে,যেখান থেকে জ্যোত ম্যপ সহ সকল ধরনের প্রয়োজনীয় কাগজ পত্রাদি উঠানো হয়,যা সরকারের নিয়মিত আইন বহির্ভূত কাজ।কেননা সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকুরীরত অবস্থায় কোনো ব্যক্তি বাহিরে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সাথে জড়িত থাকলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে উল্লেখ রয়েছে।
Leave a Reply