বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:১৬ অপরাহ্ন
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো
একুশে ফেব্রুয়ারি
আমি কী ভুলিতে পারি।
হাই টিনা হাই মিনা
সী ইইউ ড্যানি মেরীনা
হাই ড্যাডি হাই মাম্মি
লুক মা’ই গার্ল ফ্রেন্ড লুসিয়ানা।
হাই জিসান হাউ আর ইউ
কোথায় জব করিস
হাওউ সেলারী
নো টেনশন ওকে থ্যাংকস।
ইংরেজি ভাষায় চলন বলন
শহর নগর গ্রাম বন্দর বাড়ি বাড়ি
সরকারি অফিস আদালতে প্রথমস্থান
গানের মর্যাদা ডিজিটাল বাংলা শূন্যস্থান।
এ সকল ভাষা শহীদ দিবসের মাসে
ভেসে বেড়ায় যখন আকাশে বাতাসে
শহীদদের আত্মায় জ্বলে আগুন দ্বিগুণ
গুমরে গুমরে কাঁধে বাঙলা ভাষার প্রাণ।
শহীদদের আত্মার করুণ আর্তনাদ
শোনরে নবীন শোনরে তরুণ তরুণী
শোনরে নবজন্মের সৈনিক নওজোয়ান
বাঙলা ভাষা সংস্কারে হও আগুয়ান।
সর্বক্ষেত্রে সর্বস্তরে প্রতি ঘরে ঘরে
ছোট বড় দেশী-বিদেশী যত প্রতিষ্ঠান
বাঙলা ভাষা সংস্কার বিস্তারে হয় বাধা
দূর্গ গড়ে জাগ্রত করো ভাষা আন্দোলন।
তবেই শহীদদের আত্মতুষ্টির শান্ত বাতাস আকাশে বাতাসে উড়ে বেড়াবে দেশবিদেশ ব্যার্থতার পরিচয় দিয়ে কখনো রাজপথে
গাইবে না একুশে শহীদদের শোকের গান।
শোনরে শোন বাঙালি প্রজন্মের সন্তান
শহীদ স্মৃতি স্তম্ভে দাঁড়িয়ে কাঁদছে মিনার শোনরে শোনরে শোন পাতিয়া দু’ কান
করুণ আর্তনাদ সুরে কাঁদছে ভাষার প্রাণ।
Leave a Reply