মুন্সীরহাট ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের কমুয়ার ঐতিহ্যবাহী মাদক পরিবারের ৩ ভাই মাদক সহ
গত ১৫ সেপ্টেম্বর সোমবার রাতে এক বিশেষ অভিযানে মাদকসহ এক যুবককে জনকে আটক করেছেন ফেনীর দাগনভূঞা থানার ওসি ওয়াহিদ পারভেজ এবং এ এসআই বেলাল তার লোকজন নিয়ে আটক করেছেন।। উক্ত বিশেষ অভিযান পরিচালনা করেন থানার ওসি ওয়াহিদ পারভেজ এর তত্ত্বাবধানে।উক্ত অভিযানটি দাগনভূঞা উপজেলার ৭ নং মাতুভূঞা ইউনিয়নের বেকের বাজার এলাকায় পরিচালনা করা হয়।অভিযানে বিদেশী ৭৫ বোতল হুই স্কি, ৫ বোতল বোতকা, ৪ কেজি গাঁজা এবং একটি সিএনজি উদ্ধার করা হয়।
খোজ নিয়ে জানা যায় যে উল্লেখিত একই পরিবারের ৩ (তিন) ভাই সীমান্তের সকল ধরনের মাদক ব্যবসার নিয়ন্ত্রন করে আসছে।পাশাপাশি মহল্লা ভিত্তিক ডিলার/সাপ্লাইয়ার হিসেবে শাকিল,শামিম,রাব্বি,ইমন,আরিফ,আওয়ামীলীগ নেতা মনসুর,সিরাজ,
যুবলীগ নেতা সোহাগ,আওয়ামীলীগ নেতা নুর মোহাম্মদ সহ কামাল্লার ৩ জন,জামুড়ার ৩জন, বদরপুরের ৪ জন মিলে মুন্সিরহাটের মাদক ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করে আসছেন।এছাড়া মুন্সির হাট বাজার কেন্দ্রীক এই চক্রের বহু সদস্য এই মাদক ব্যবসাকে আরো প্রসারিত করে আসছেন বলেও জানা যায়।
তাছাড়া উল্লেখিত আওয়ামীলীগ ও যুবলীগের নেতাকর্মীদের নেতারা পুরো আন্তজেলা মাদক ও চোরাচালান চক্রের অন্যতম সদস্য বলে জানা যায়।তাছাড়া এই সকল দেশ ধ্বংসের চিহ্নিত কারবারীদের নামে মাদক আইনে দাগন ভুইয়া থানা সহ ভিবিন্ন থানায় একাধিক মাদক মামলা রয়েছে।
স্থানীয় সকল শ্রেনীর সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে বৃহৎ রাজনীতি নেতাকর্মীরা ভিবিন্ন সময়ে মানববন্ধন ও মাদক বিরোধী আন্দোলন করে আসছেন বলে জানা যায়। এ ছাড়া এই সকল চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ীদের অনতিবিলম্বে দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় এন বিচার করার উত্তম সময় বলে স্থানীয় সকল শ্রেনীর মানুষ তাদের মতামত জ্ঞাপন করেছেন।
এমনকি মুন্সিরহাট ইউনিয়ন সকল যুব সমাজ সহ সমাজকে একটি মাদকমুক্ত সমাজ হিসেবে গড়ে উঠার ক্ষেত্রে স্থানীয় প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সুদৃষ্টি কামনা করে আসছেন বলে স্থানীয় লোকদের মুখে মুখে শোনা যায়।
সমাজে বসবাসরত সাধারণ মানুষ সহ সকল স্থানীয় লোকদের এখন একটাই শ্লোগান “মাদক মুক্ত করার এখনই সময়-সোচ্চার হউন,মাদকের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তলুন ও এই সমাজ এবং যুব সমাজকে বাঁচাতে আমাদেরকে এগিয়ে আসতে হবে”।
Leave a Reply