রিপোর্টারঃ মোঃ মামুন মালতিয়া

ভোলা লালমোহন ধলীগৌরনগর ইউনিয়ন এর চতলা বাজারে করোনা কালিন সময়ে স্কুল এর পাসে চলছে বেরা দিয়ে গোপনে কোচিং। কোচিং এর পরিচালক চতলা মোহাম্মাদিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কেরানি গিয়াস করিম।

করোনা কালিন সময়ে যখন সারাদেশে সরকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখেছে শিক্ষার্থীদের জীবনের নিরাপত্তার কথা ভেবে। তিনি তখন ছাত্রদের জীবন কে বিপদের মুখে ঠেলে দিয়ে গোপনে পাতার বেরা দিয়ে বাড়ির মধ্যে কোচিং বাণিজ্য করছে।এত করে কয়েকশ শিক্ষার্থীদের মাঝে করোনা ছড়ানোর সম্ভাবনা থাকে।

তবে এ ব্যপারে সরকারের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করার কারণ জানার জন্য তাকে ফোনকলের মাধ্যমে যোগাযোগ করে যেখানে সরকার সারা বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে রেখেছে সেখানে তিনি কিভাবে এই কোচিং সেন্টার খোলা রেখেছেন জিজ্ঞাসা করলে  গিয়াস করিম স্যার এ ব্যপারটি এড়িয়ে যান এবং এতে তিনি স্বদউত্তর না দিয়ে  আমাকে তার সাথে বলে দেখা করতে বলেন।

তাছাড়া গোপনসুত্রে জানা যায় যে, উল্লেখিত গিয়াস মাস্টারের ভয়ে উক্ত এলাকায় বসবাসরত সকল ছাত্র ছাত্রীদের অভিভাবকরা ভয়ে মুখ খোলেন না,এমনকি তাঁর বিরুদ্ধে কোনো প্রকার অভিযোগ করতে নারাজ।তবে উল্লেখিত গিয়াস মাস্টারের বিরুদ্ধে আরো অনেক অভিযোগ রয়েছে যা গোপন সুত্রে প্রকাশ পেয়েছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক চতলা মোহাম্মাদিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের একজন ছাত্রের বাবার অভিযোগ তার ছেলে গিয়াস করিম এর কোচিং এ না পরার কারনে তার সন্তান কে সরকার ঘোষিত উপবৃত্তি দিচ্ছে না। ফলে তার সন্তান কে পড়াশোনা করাতে উক্ত পরিবারের অনেক কষ্ট হচ্ছে।

তার এই সব অপকর্মের প্রতিবাদ যদি কোন শিক্ষক করেন তাহলে তাকে হুমকি দেয়া হচ্ছে।কেননা গিয়াস মাষ্টারের পরিবার উল্লেখিত এলাকার প্রভাবশালী হওয়ার কারনে এবং তার ভগ্নিপতি স্কুল এর প্রধান শিক্ষক হওয়াতেই তার ভয়ে স্কুল এর কোন শিক্ষক মুখ খুলতে পারে না।