মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:০০ অপরাহ্ন

শিরোনামঃ
শ্রীনগরে মাহফিল ও স্মরণসভা অনুষ্ঠিত শ্রীনগরে মাসিক শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত সাইট পরিবর্তনে এক কোটি টাকা আত্বসাতের অভিযোগ শ্রীনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালী ও আলোচনা সভা শ্রীনগরে কুকুটিয়ায় দোয়া ও আলোচনা সভা  ৭ই নভেম্বর জাতীয় সংহতি ও বিপ্লবী দিবসের আনন্দ মিছিল  বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে  বর্ণাঢ্য র‍্যালী ও আলোচনা সভা শ্রীনগর মোবাইলকোট পরিচালনা করে ৬ টি মামলায় নগদ ৫২ হাজার টাকা জরিমানা আদায় শহীদ জিয়া স্মৃতি ফুটবল টুনামেন্টের ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত ঢাকা -৬ আসনের মানুষদের পাশে থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন সাবেক তিনবারের সফল কাউন্সিলর আবুল বাশার

বিজ্ঞাপন

ঢাকা ওয়াসা জোন-৭ এর ইন্সপেক্টর মোঃ তাজিম মাস্টার দারা বহিরাগত রুবেলের মাধ্যমে বিল প্রদান অব্যাহত

ঢাকা ওয়াসা জোন-৭ এর ইন্সপেক্টর মোঃ তাজিম মাস্টার দারা বহিরাগত রুবেলের মাধ্যমে বিল প্রদান অব্যাহত

 

ক্রাইম রিপোর্টারঃ মোঃ জামাল উদ্দিন রনি

 

একের পর এক সংবাদ প্রকাশের পর ও থেমে নেই ঢাকা ওয়াসা জোন-১ ও ৭ এর ইন্সপেক্টর এবং বিলিং সহকরীদের দ্বারা বহিরাগতদের দিয়ে উক্ত অফিসের সরকারী ওয়াসা বিল প্রদান।যে কারনে সরকারের বছর’কে বছর রাজস্বখাতে প্রচুর পরিমানে আর্থিক লোকসান।থেমে থাকতে হয় এই সকল প্রতিষ্ঠানের মতো আরো অনেক সরকারী প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে আদায় হওয়া অর্থ দিয়ে দেশের উন্নয়ন।

পিছনে পরে থাকতে হয় বিশ্বের সাথে তালমিলিয়ে চলা,বিশেষ করে উন্নয়নের ধারাবাহিকতা।এতো কিছুর পরও সরকারের এই বিশাল এক প্রতিষ্ঠান যার নাম ঢাকা ওয়াসা হতে তথা ঢাকা ওয়াসা জোন-১ও৭ এ বিল প্রদানে নিয়োজিত ইন্সপেক্টর এবং বিলিং সহকারীদের কারনে মাস’কে মাস রাজস্বখাতে বিশাল অংকের আর্থিক লোকসান পোহাতে হয়।যেখানে উক্ত কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তারা নিজেদের বেতনের ৫ হতে ৭ গুন বাড়তি টাকা আয়ের জন্য এই সকল বহিরাগতদের দিয়ে বিল প্রদান করে আসছেন।

এই সকল অন্যায় কাজের জন্য এবং উক্ত সরকারী প্রতিষ্ঠানের বিপক্ষে নিজেদের অবস্থানে থেকে যারা দুর্নীতি করে নিজেদের পকেট ভারী কোড়ে আসছেন,তাদের এসব কিছুর বিপক্ষে কঠোর হুশিয়ারী প্রদান করেছেন ঢাকা ওয়াসা প্রদান অফিসে কর্মরত প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মোঃ কামাল হোসেন।

তিনি বেশ কয়েকদিন আগে উল্লেখিত অফিসে নিজে উপস্থিত হয়ে উল্লেখিত কর্মকর্তাদের এই হুশিয়ারী প্রদান করে এও বলেন যে,তাদের তথা উল্লেখিত বিল প্রদানকারীদের এই সকল অন্যায় তিনি (প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মোঃ কামাল হোসেন) বরদাস্ত করবেননা,এমনকি বিগত দিনেও তিনি সকল ধরনের অন্যায় কাজকে কখনোই সম্মতি দেননি।

তাছাড়া তিনি আরো বলেন যে,যদি কেহ এই সকল অন্যায় কাজ পুনঃ চালিয়ে যান এবং তার প্রেক্ষিতে উক্ত ব্যক্তির বিপক্ষে যদি কোনো গ্রাহক অভিযোগ দায়ের করেন বা ইন্সপেক্টর এবং বিলিং সহকারীদের নিয়োজিত বহিরাগতদের ধরিয়ে দিতে সক্ষম হন,তাহলে তিনি (প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মোঃ কামাল হোসেন) তাদের বিরুদ্ধে কঠোর থেকে কঠোর অবস্থানে যেতে বাধ্য হবেন।এতে করে দোষী ব্যক্তিদ্বয়ের চাকুরী চলে যেতে পারে বা চাকুরীচ্যুত করবেন বলে সোজাসাপটা বলে দেন।

তারিই ধারাবাহকতায় বিগত ১/২ মাসে এই সকল অন্যায় মুলক কাজ হতে অনেকেই সরে দাঁড়িয়েছেন,এমনকি অধিকাংশ উল্লেখিত কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তাগন তাদের স্ব স্ব কাজ নিজেরাই করেন।তাতে করে অনেকটা স্বশ্তি বোধ করেছেন অধিকাংশ গ্রাহক।

অথচ একের পর এক বহিরাগতদের ভিডিও যোগসাজশের প্রমান দেয়ার পর অদ্য ২৫/০২/২১ ইং তারিখ হতে পুঁণড়ায় সেই সকল বহিরাগতদের শরণাপন্ন হতে দেখা যায়।যার একটি প্রমান এই সংবাদের সাথে যুক্ত করে দেয়া হয়েছে।

এমতাবস্থায় একটি প্রশ্ন সকলের মনে বিরাজমান এই যে,উল্লেখিত অফিসে নিয়োজিত ইন্সপেক্টর এবং বিলিং সহকারীরা কি আদৌ তাদের নিজ নিজ দায়িত্ব নিজেরা সম্পন্ন করতে ব্যরথ,নাকি উক্ত কাজে অবৈধ এবং অ-নিয়োগপ্রাপ্তদের নিকট ইন্সপেক্টর এবং বিলিং সহকারীরা জিম্মি ?

এই সকল নানান ধরনের নানাবিধ জল্পনা কল্পনা নিয়ে পুনরায় স্বস্তিবোধ করার দিধাদন্দে আছেন উল্লেখিত অফিসের আওতাধীন অধিকাংশ গ্রাহক।শুধু তাই না,এই সকল বহিরাগতদের আড্ডার স্থল হিসেবে সু-পরিচিত হয়ে আছে উল্লেখিত জোনের আশপাশের সকল বসার স্থান।

তাই নতুন করে আর কিছুই বলার নেই এবং যেদিন থেকে এই সকল অবৈধ এবং অ-নিয়োগপ্রাপ্ত বহিরাগতদের দিয়ে বিল প্রদানে সক্ত হাতে বন্ধ করার উদ্যোগ গ্রহন করা না হবে,ততদিন এই দেশের সরকারের রাজস্বখাতে উল্লেখিত সরকারী প্রতিষ্ঠান হতে আর্থিক ক্ষয়ক্ষতির হিসেব গনতে হবে বলে অধিকাংশ গ্রাহক তাদের মতামত প্রকাশ করেন।পাশাপাশি বিগত দিনে এই সকল অবৈধ এবং অ-নিয়োগপ্রাপ্তদের অত্যাচারের হাত হতে কিছুটা সস্থিতে থাকার মত পরিস্থিতি তৈরি করে দেয়ার জন্য স্ব-সম্মানিত প্রধান অফিসের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মোঃ কামাল হোসেন’কে আন্তরিক অভিনন্দন ও সাধুবাদ জানিয়ে তাদের মুল্যবান মন্তব্য পেশ করেন।

আরো উল্লেখ থাকে যে,বা দিকে থাকা রুবেল তার স্যার’কে তথা মোঃ তাজিম মাস্টার’কে উক্ত অফিস হতে দেয়া বিলিং সিটে বিল তৈরি করে দিতে দেখা যায়,যেখানে উক্ত বিলিং সিট প্রত্যেকটি অফিসে নিয়োজিত ইন্সপেক্টর এবং বিলিং কর্মকর্তাদের নিজ দায়িত্বে তৈরি করে প্রত্যেক গ্রাহকের নিকট প্রদানের জন্য সরকার তাদের নিয়োজিত রেখেছেন এবং যার বিনিময়ে মাসিক বেতন প্রদান করা হয়,আর সেখানে এই রকম অনেক রুবেল রয়েছে,যারা এই সকল কর্মকাণ্ডের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




সম্পাদক ও প্রকাশক

No description available.

সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মোঃ ওমর ফারুক চৌধুরী

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ ইঞ্জিঃ সোহরাব হোসেন শাহেদ

সহঃ ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ রিফাত আহম্মেদ

নির্বাহী সম্পাদকঃ মোল্লা মোহাম্মদ হাসান

বার্তা সম্পাদকঃ মোঃ লস্কর আলী

ব্যবস্থাপনা সম্পাদকঃ মোঃ সগির আহম্মেদ

অফিসঃ৪৮/বি, পশ্চিম যাত্রাবাড়ী,ঢাকা-১২০৪।

ওয়েব সাইট-www.bortomanjonojibon.com

নিউজ মেইলঃ newsbortomanjonojibon@gmail.com

যোগাযোগ- ০২-৭৫৪২৩১২

এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Bangla Webs