মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:৪৭ পূর্বাহ্ন
রিপোর্টারঃ মিতুল আহমেদ
রুপগঞ্জে ঘটে যাওয়া ট্র্যাজেডি এ যেনো এক কালো রাতের এক নতুন অধ্যায়।লাশের পর লাশ।রয়েছে অনেক সরকারী নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্বেও শিশু শ্রমের অপব্যবহার,তার পর ঘরে ফিরে যায় জীবন্ত লাশ হয়ে।স্বজনদের আহাজারি এ যেনো বাংলাদেশের এক চিরচারিত একটি নাম মাত্র।
ঢাকা মেডিক্যাল হসপিটালের মর্গের ভিতর ঝলসিত লাশের কাফনের কাপরে ডাকা একের পর এক লাশ দেখে অনেকের চোখেই যেমন এক ধরনের গভীর শোক প্রবাহ বয়ে যাচ্ছে,তেমনি স্বজনদের কান্নার আহাজারিতে পুরো মর্গ যেনো এক কান্নার প্রতিযোগীতায় পরিনিত হয়ে যাচ্ছে।কোনো উপায়েই সম্ভব হচ্ছে না লাশ শনাক্ত করা।প্রতিটি লাশের চেহারার প্রায় অধিকাংশ অংশই পুরে শেষ হয়ে গেছে।
লাশ চিহ্নিত করনের জন্য চলছে ডিএনএ পরীক্ষা।কখন শেষ হয়ে একের পর এক লাশকে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করবে তার এক বড় ধরনের দুশ্চিন্তা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন সকল ডিএনএ পরীক্ষায় নিয়োজিত কর্মকর্তাগণ।
তবে উক্ত কাজে নিয়োজিত সকল কর্মকর্তাগণ তাদের সাধ্যের সর্বাত্বক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন লাশ শনাক্ত করার কাজে।
Leave a Reply