বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:১৩ অপরাহ্ন
সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টারঃ ইসমাইল হোসেন
ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী।আর এই রাজধানীর প্রতিটি আনাচে কানাচে জুড়ে রয়েছে হাজার হাজার অনাথ পথ শিশু সহ নানান শ্রেনীর পেশার নারী-পুরুষ।কখনো দু-বেলা ভাতের জন্য এই সকল স্থানে বসবাসরত অধিকাংশ নারীদের বেছে নিতে হয় খারাপ থেকে অধিকতর নোংরামির পথ।
দিনভর এই সকল নারী-পুরুষরা বিভিন্ন ধরনের ছোটো বড় সকল কাচামাল সহ অন্যান্য আড়তের বিভিন্ন শ্রেনীর পেশায় নিয়োজিত থাকলেও রাতে উল্লেখিত অধিকাংশ নারীরা জড়িয়ে পড়ে অন্যান্য পেশায়।আর সেই সকল পেশার মধ্যে দৈহিক পেশাটি সবচেয়ে বেশী সংঘঠিত হয়ে থাকে।
এমনকি এই সকল পেশায় থাকা নারীদের উল্লেখিত পেশায় জড়ানোর ভয়াবহতা সম্পর্কে নেই কোনো বাস্তব ধারণা।পাশাপাশি উল্লেখিত পেশায় নিয়োজিত সেই সকল পুরুষদের ও নেই কোনো বাস্তব ধারণা।যার কারনে অন্যায়ভাবে জন্ম নেয় অযাচিত সন্তান সন্ততি।যাদের পিতৃ পরিচয় দেয়ার মতো ওই সকল নারীদের থাকেনা কোনো ব্যবস্থা।
আর দিন দিন অতি কষ্টে বেড়ে উঠা ওই সকল সন্তান্দের অজানা এক পৃথিবীর আলোয় বেড়ে উঠতে হয়।হাজারো ইচ্ছে সত্বেও শিক্ষা ব্যবস্থা থেকে বঞ্চিত এই সকল ছেলে মেয়েরা খুভ খারাপ সংঘের সাথে বড় হতে হয়।
শিক্ষা,বাসস্থান,চিকিৎসা সহ সকল মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত এই সকল ছেলে মেয়েদের বিপদে আপদে এমনকি সামান্যতম সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দেয়ার কেও নেই বললেই চলে।সমাজের অনেক লোক রয়েছে যারা প্রায় সময়ই এই সকল পথ শিশুদের পাশে এসে দাঁড়ালেও সেটা আর বেশীদিন স্থায়ী হয়না।
তাছাড়া এই সকল বিষয় গুলি সাধারনত প্রশাসনিক অনেক কর্মকর্তাই তাদের ডিউটি দেয়ার সময় অবগত হয়ে থাকেন।তবে তাদের চোখের আড়ালেও এই সকল অবৈধ শারীরিক সম্পর্ক হরহামেশা হতেই থাকে।উল্লেখিত অবৈধ শারীরিক সম্পর্কের কারনেই জন্ম নেয় পিতৃ পরিচয়হীন সন্তান।কেননা এই সকল নারীদের পরিবার পরিকল্পনা বিষয়ে ও নেই কোনো ধারনা।তাই উল্লেখিত সকল বিষয়ে একটি সঠিক সমাধানে এগিয়ে আসার জন্য সমাজের অনেকেই সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করে আসেন বা অদ্যবদি আসছেন বলে জানা যায়।
ছবিটি ঢাকার কাওরান বাজার থেকে তোলা।
Leave a Reply