বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:৫০ অপরাহ্ন

শিরোনামঃ
শ্রীনগরে মাহফিল ও স্মরণসভা অনুষ্ঠিত শ্রীনগরে মাসিক শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত সাইট পরিবর্তনে এক কোটি টাকা আত্বসাতের অভিযোগ শ্রীনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালী ও আলোচনা সভা শ্রীনগরে কুকুটিয়ায় দোয়া ও আলোচনা সভা  ৭ই নভেম্বর জাতীয় সংহতি ও বিপ্লবী দিবসের আনন্দ মিছিল  বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে  বর্ণাঢ্য র‍্যালী ও আলোচনা সভা শ্রীনগর মোবাইলকোট পরিচালনা করে ৬ টি মামলায় নগদ ৫২ হাজার টাকা জরিমানা আদায় শহীদ জিয়া স্মৃতি ফুটবল টুনামেন্টের ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত ঢাকা -৬ আসনের মানুষদের পাশে থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন সাবেক তিনবারের সফল কাউন্সিলর আবুল বাশার

বিজ্ঞাপন

মাদকা সক্তদের ভরসা ফার্মেসী

মাদকা সক্তদের ভরসা ফার্মেসী

শ্রীনগর (মুন্সীগঞ্জ) সংবাদদাতা ঃ

ওষুধ নিয়ন্ত্রন আইনকে বৃদ্ধাগুলি দেখিয়ে মুন্সীগঞ্জ শ্রীনগর উপজেলার বিভিন্ন অলি গলিতে ব্যাঙের ছাতার মত যত্রতত্র গড়ে উঠেছে লাইসেন্স বিহীন ফার্মেসী। প্রশাসনের কোন রকম তোয়াক্কা না করে শুধু ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে অলি-গলি,পাড়া-মহল্লায় দেদারছে জমজমাট ওষুধ ব্যবসা খুলে বসেছে অনেকেই। উপজেলার প্রানকেন্দ্র শ্রীনগর, ষোলঘর, হাসাড়া, বালাশুর, বাড়ৈখালী,আল-আমিন বাজারসহ বিভিন্ন স্থানে গড়ে উঠেছে ক্ষুদ্র ও মাঝারি আকারের ওষুধ ফার্মেসী। রেজিষ্টার কৃত চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র (প্রেসক্রিপসন) ছাড়াই মাদকাসক্তরা চাহিবা মাত্রই অনেক ফার্মেসীতে বিক্রি হচ্ছে নেশা জাতীয় বিভিন্ন ওষুধ। এসব ফার্মেসীর বেশীর ভাগ নেই কোন ফার্মাসিস্ট সনদ। অনেকের ড্রাগ লাইসেন্স পর্যন্ত নেই। এসব ফার্মেসী গুলোতে চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র ছাড়াই উচ্চ মাত্রায় এজোথ্রমাইসিন অ্যান্টিবায়োটিক, ঘুমের বরি, ও যৌন উত্তেজক ট্যাবলেট, নিষিদ্ধভারতীয় নকল, মেয়াদোত্তীর্ন ও নিম্মমানের নানা প্রকার ওষুধ অবাধে বিক্রি করে আসছে। ফলে একদিকে যেমন ওষুধ ব্যবসায়ীরা হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা। অন্যদিকে সাধারন ক্রেতারা প্রতারিত হওয়ার পাশা-পাশি ঘটছে নানা ধরনের ছোট বড় দূর্ঘটনা। ওষুধ নিয়ন্ত্রন আইন ১৯৪০ অনুসারে ওষুধের দোকান বা ফার্মেসী দেওয়ার ক্ষেত্রে ঐ ব্যক্তিকে প্রথমেই কম পক্ষে ৬ মাসের ফার্মাসীট কোর্স করে সনদ সংগ্রহ করতে হবে। পরে সংশ্লিস্ট ড্রাগ সুপারের কর্যালয়ে ফার্মাসীট সনদ জমা দিয়ে ড্রাগ লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে হবে। ড্রাগ নিয়ন্ত্রন অধ্যাদেশ ১৯৮২-এর ৪ নম্বরের ১৩ নম্বর ধারায় “ফার্মাসিস্টদের নিয়োগ” শিরোনামে ২ নম্বর ধারায় উল্লেখ আছে, কোন খুচরা বিক্রেতা বাংলাদেশ ফার্মেসী কাউন্সিললের কোন রেজিস্টিারের রেজিস্ট্রিভ‚ক্ত ফার্মাসিস্টদের তত্তাবধান ব্যতিয়েকে কোন ড্রাগ বিক্রি করতে পারবেনা। সাধারনত এ বি সি এই তিন ক্যাটাগরির ফার্মেসী রয়েছে আমাদের দেশে। অনেকেই মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের গন্ডি না পার করেই কম খরচে বেশী লাভের আসায় ফামের্সী বা ওষুধের দোকান নিয়ে বসেছে।

উপজেলা পঃ পঃ কর্মর্কতা ডাঃ আবু তোয়া আদনান শাকিল এর কাছে উপজেলায় ফার্মেসীর সংখ্যা সম্পর্কে জানতে চাইলে, তিনি সঠিক ভাবে বলতে পারেনি। প্রশাসনের সঠিক ভাবে তদারকি না থাকার কারনে দিনের পর দিন লাইসেন্স বিহীন ফার্মেসীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে, তাই প্রশাসনের সঠিক নজরদারি প্রয়োজন বলে মনে করেন সচেতন মহল।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




সম্পাদক ও প্রকাশক

No description available.

সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মোঃ ওমর ফারুক চৌধুরী

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ ইঞ্জিঃ সোহরাব হোসেন শাহেদ

সহঃ ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ রিফাত আহম্মেদ

নির্বাহী সম্পাদকঃ মোল্লা মোহাম্মদ হাসান

বার্তা সম্পাদকঃ মোঃ লস্কর আলী

ব্যবস্থাপনা সম্পাদকঃ মোঃ সগির আহম্মেদ

অফিসঃ৪৮/বি, পশ্চিম যাত্রাবাড়ী,ঢাকা-১২০৪।

ওয়েব সাইট-www.bortomanjonojibon.com

নিউজ মেইলঃ newsbortomanjonojibon@gmail.com

যোগাযোগ- ০২-৭৫৪২৩১২

এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Bangla Webs