মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:০৪ পূর্বাহ্ন
মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
বাংলাদেশের অন্যতম অবৈধ কারেন্টজাল ব্যবসায়ী গোলাম মোস্তাফার বিরুদ্ধে মামলা হওয়ায় থমকে গেছে গোটা কারেন্টজাল ব্যবসায়ীরা। আড়াই কোটি মিটার কারেন্ট জাল জব্দের ঘটনায় নৌ পুলিশের দায়ের করা দুই মামলায় প্রধান আসামী করা হয়েছে পঞ্চসার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফাকে। মুন্সীগঞ্জ সদর থানায় দায়ের করা এই মামলা নং ৫৪ (০৮) ২২ ও ৫৫(০৮)২২।
মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার পঞ্চসার ইউনিয়নের গোসাইবাগ পান্না সিনেমা হলের পিছনে শনিবার গোলাম মোস্তফার মালিকানধীন জিএম কর্পোরেশন নামে একটি ও ডিঙ্গাভাঙ্গায় তারই মালিকানাধীন সওবান কারখানা থেকে আড়াই কোটি মিটার অবৈধ করেন্ট জাল জব্দ করা হয়।
এ বিষয়ে রোববার মুন্সীগঞ্জ সদর থানায় মামলা দায়ের করেছে মুক্তারপুর নৌ পুলিশ স্টেশন। এতে পঞ্চসার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোস্তফা ছাড়াও আসামী হয়েছে ডিঙ্গাভাঙ্গা কারখানার ম্যানেজার মোশারফ হোসেন মেম্বার ও গোসাইবাদ কারখানার ম্যানেজার মাসুদ মিয়াকে।
মুক্তারপুর নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এস এম আব্দুস সোহবান জানান, গোলাম মোস্তফার দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে কারেন্টজাল তৈরী করে তা বাজারজাত করে আসছে। সরকার নিষ্দি এই কারেন্ট জালে মৎস্য সম্পদের অপূরণীয় ক্ষতি সাধিত করে চলেছেন পঞ্চসার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা।
এর আগে শনিবার নৌ পুলিশের হেডকোয়াটার্সের একট চৌকস দল এ অভিযানে ৮০ বস্তা ভর্তি নিষিদ্ধ ঘোষিত অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ করে। যার আনুমানিক দৈর্ঘ্য ২ কোটি ৫১ লক্ষ মিটার। সাথে বিপুল পরিমাণ অবৈধ কারেন্ট জাল তৈরির সরঞ্জামাদিও জব্দ করে। বিভিন্ন সময়ের অভিযানে অন্যান্য কারখানা থেকে কারেন্ট জাল উদ্ধার হলেও কারেন্ট জালে তৈরীর অন্যতম হোতা পঞ্চসার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তাফা ছিল ধরাছোঁয়ার বাইরে। নৌ পুলিশ জানায় মূল হোতা এবার আইনের আওতায় আসায় কারেন্ট জাল বন্ধ করা সহজ হবে।
অবৈধ কারেন্টজাল পৃথক দুটি মামলার আসামীদের গ্রেফতারে সদর থানাচেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফার বিরুদ্ধে মামলা!
মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
বাংলাদেশের অন্যতম অবৈধ কারেন্টজাল ব্যবসায়ী গোলাম মোস্তাফার বিরুদ্ধে মামলা হওয়ায় থমকে গেছে গোটা কারেন্টজাল ব্যবসায়ীরা। আড়াই কোটি মিটার কারেন্ট জাল জব্দের ঘটনায় নৌ পুলিশের দায়ের করা দুই মামলায় প্রধান আসামী করা হয়েছে পঞ্চসার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফাকে। মুন্সীগঞ্জ সদর থানায় দায়ের করা এই মামলা নং ৫৪ (০৮) ২২ ও ৫৫(০৮)২২।
মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার পঞ্চসার ইউনিয়নের গোসাইবাগ পান্না সিনেমা হলের পিছনে শনিবার গোলাম মোস্তফার মালিকানধীন জিএম কর্পোরেশন নামে একটি ও ডিঙ্গাভাঙ্গায় তারই মালিকানাধীন সওবান কারখানা থেকে আড়াই কোটি মিটার অবৈধ করেন্ট জাল জব্দ করা হয়।
এ বিষয়ে রোববার মুন্সীগঞ্জ সদর থানায় মামলা দায়ের করেছে মুক্তারপুর নৌ পুলিশ স্টেশন। এতে পঞ্চসার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোস্তফা ছাড়াও আসামী হয়েছে ডিঙ্গাভাঙ্গা কারখানার ম্যানেজার মোশারফ হোসেন মেম্বার ও গোসাইবাদ কারখানার ম্যানেজার মাসুদ মিয়াকে।
মুক্তারপুর নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এস এম আব্দুস সোহবান জানান, গোলাম মোস্তফার দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে কারেন্টজাল তৈরী করে তা বাজারজাত করে আসছে। সরকার নিষ্দি এই কারেন্ট জালে মৎস্য সম্পদের অপূরণীয় ক্ষতি সাধিত করে চলেছেন পঞ্চসার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা।
এর আগে শনিবার নৌ পুলিশের হেডকোয়াটার্সের একট চৌকস দল এ অভিযানে ৮০ বস্তা ভর্তি নিষিদ্ধ ঘোষিত অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ করে। যার আনুমানিক দৈর্ঘ্য ২ কোটি ৫১ লক্ষ মিটার। সাথে বিপুল পরিমাণ অবৈধ কারেন্ট জাল তৈরির সরঞ্জামাদিও জব্দ করে। বিভিন্ন সময়ের অভিযানে অন্যান্য কারখানা থেকে কারেন্ট জাল উদ্ধার হলেও কারেন্ট জালে তৈরীর অন্যতম হোতা পঞ্চসার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তাফা ছিল ধরাছোঁয়ার বাইরে। নৌ পুলিশ জানায় মূল হোতা এবার আইনের আওতায় আসায় কারেন্ট জাল বন্ধ করা সহজ হবে।
অবৈধ কারেন্টজাল পৃথক দুটি মামলার আসামীদের গ্রেফতারে সদর থানা পুলিশ কাজ করে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন ওসি তারিকুজ্জামান।
নৌ পুলিশ সুপার মিনা মাহমুদা জানান, এভাবেই অভিযান চলমান থাকবে। সকল রাঘব বোয়ালদের রিবুদ্ধেই কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মুন্সীগঞ্জ, ২৯.০৮.২২খ্রি.
পুলিশ কাজ করে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন ওসি তারিকুজ্জামান।
নৌ পুলিশ সুপার মিনা মাহমুদা জানান, এভাবেই অভিযান চলমান থাকবে। সকল রাঘব বোয়ালদের রিবুদ্ধেই কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মুন্সীগঞ্জ, ২৯.০৮.২২খ্রি.
Leave a Reply