বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৪৯ অপরাহ্ন
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
পৃথিবীর জন্ম লগ্ন হতে একের পর এক উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় আজ সারা দুনিয়ার মানুষ যার যার স্থান হতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে।ব্রিটিশ আমলে যেমন মানুষের পোশাক পরিচ্ছদ,যোগাযোগ ব্যবস্থা,এমনকি তথ্য আদান প্রদান ছিলো খুভ কষ্টকর।কিন্তু আজ সেই কষ্টকর দিন,সময়কে পেছনে ফেলে মানুষ তার নিজেদের বিজ্ঞান প্রযুক্তি ব্যবহার করে সারা দুনিয়ার চিত্র পাল্টে দিয়ে সমগ্র মানব জাতীকে এক বিষ্বয়কর পৃথিবী দিতে সক্ষম হয়েছে।
যেখানে এক সময় মানুষ তার মনের ব্যক্তকে কোনো এক কাগজের মাধ্যমে পত্র মিতালী করে আদান-প্রদান করতেন।কিন্তু আজ সেই বিষয়কে অনেক পেছনে ফেলে মানুষ এই সকল তথ্য আদান-প্রদানের সহযোগী হিসেবে নানান ধরনের প্রযুক্তি দ্বার করিয়েছেন,যেমন-টেলিফোন,মোবাইল ও ইন্টারনেটের মত অনেক কিছু।এমনকি তখনকার যুগে দেশ-বিদেশের খবর প্রকাশিত হতো বার্তার মাধ্যমে,এমনকি যা একদিনে পৌছানো সম্ভব ছিলো না।আর আজ সেই দেশ-বিদেশের সকল ধরনের খবরা খবর পত্রিকার মাধ্যমে প্রকাশ হয়,যা নাকি একেবারেই মানুষের হাতের নাগালে।আর সেই প্রযুক্তির ধারাবাহিকতা ধরে রাখার জন্য বাংলাদেশের সকল পত্র-পত্রিকা এক বিশেষ ভুমিকা ও দায়িত্ব সুনামের সাথে পালন করে আসছে আর যা সকলের কাছে প্রশংসনীয়।
তাছাড়া প্রিন্ট মিডিয়া সহ সকল ধরনের গনমাধ্যম কর্মীদের মাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের ক্ষেত্রে নানান ভুল তথ্য,মিথ্যা ও বানোয়াট খবর প্রচারের বিধিনিষেধ এর প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ তথ্য মন্ত্রণালয় কতৃক আইন প্রকাশিত হয়েছিলো যা এখনো বিদ্যমান এবং গেজেট আকারে প্রকাশিত,এমনকি যা মেনে ও পালনে সকলের প্রতি উল্লেখিত মন্ত্রনালয়ের পক্ষ হতে আদেশ দেয়া হয়েছে।
আরো উল্লেখ থাকে যে- যদি কোনো সংবাদ পত্রিকা বা যে কোনো গনমাধ্যমের দ্বারা প্রকাশিত সংবাদ মিথ্যা,বানোয়াট এবং অন্যের প্রয়োচনার পরে প্রকাশ করা হয় এবং উক্ত ব্যক্তির বিষয়ে প্রকাশিত সকল তথ্য মিথ্যা প্রমানিত হয় সে ক্ষেত্রে ১৯০৮ সালের একটি আইন পাস হয় যা ইন্সাইটমেন্ট টু অফেন্স আইন নামে পরিচিত। যেখানে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে যে কোনো নিউজ পেপারে হিংসাত্বক লেখার বিপরীতে পত্রিকা বাজেয়াপ্ত করার ক্ষমতা লাভ করেন ম্যাজিস্ট্রেট।
আর এই সকল আইন উপেক্ষা করে বর্তমান সময়ে অনেক পত্র/পত্রিকা রয়েছে যারা বিভিন্ন ধরনের ব্যক্তিদের ব্যপারে আর্থিক বা উক্ত ব্যক্তিদের হেয় করার জন্য নানান ধরনের মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করে আসছেন যা এখনো চলে আসছে।ঠিক তেমনি একটি পত্রিকা দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ।যার সম্পাদক মো; মাসুদ,মোবাইল নং- ০১৫১১৯৬৩২৯৪।
প্রকাশক সম্পাদকঃমোঃ মাসুদ
গত ১৬/০৯/২৩ ইং তারিখে উল্লেখিত পত্রিকায় একটি সংবাদ প্রকাশিত হয় যার কোনো তথ্যই সঠিক নয়।প্রকাশিত সংবাদপত্রে শিরোনামে লেখা “যাত্রাবাড়ীর মাদক কারবারী ফারুক কতৃক সবুজ বাংলাদেশ এর সম্পাদককে হুমকি”।এই ব্যপারে যাত্রাবাড়ী ও শ্যামপুর থানায় গিয়ে খোজ নিয়ে দেখা যায় যে প্রকাশিত সংবাদে মাদক কারবারী ফারুক নামের কোনো ব্যক্তির নামে মাদক কারবারী নামে কোনো আসামী বা তার নামে আদৌ উল্লেখিত প্রকাশিত সংবাদের কোনো মিল পাওয়া যায়নি,এমনকি আন্তর্জাতিক স্বর্ণ পদক প্রাপ্ত ভাস্কর রাসা’র ভাগিনা অনিক রহমানকেও সহযোগী হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে,তার নামে ও কোনো প্রমান পাওয়া যায়নি।
তাছাড়া প্রচারিত সংবাদে আরো উল্লেখ করেছেন যে উল্লেখিত দুই (২) ব্যক্তিই নাকি উল্লেখিত দুইটা থানার এড়িয়ায় অবাদে উল্লেখিত মাদকের কারবারী করে আসছেন,যা সম্পূর্ণ মিথ্যা,ভিত্তিহীন ও বানোয়াট এবং তার কোনো প্রমান পাওয়া যায়নি।
অথচ এই ব্যপারে প্রকাশিত সংবাদের উল্লেখিত পত্রিকার সিনিয়র রিপোর্টার মাহবুব আলম এর সাথে ০১৭১১-১১২৮৮২ এই মুঠোফোনের মাধ্যমে যোগাযোগ করে তার সচিত্র তথ্য অনুযায়ী কি নিউজ করেছেন বা কোনো সচিত্র তথ্য বা অনুসন্ধান কি আপনার কাছে রয়েছে কিনা জানতে চাইলে জানান যে তিনি এই নিউজের ব্যপারে কিছুই জানেন না,বরং এই ব্যপারে কোনো কথা জানার থাকলে যেন উক্ত পত্রিকার প্রকাশক সম্পাদক মাসুদ এর সাথে কথা বলি।
আরো উল্লেখ থাকে যে,উল্লেখিত “দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ” পত্রিকার খোজে ঢাকা শহরের অনেক যায়গায় খোজ নিয়ে দেখা যায় পতিকাটির নাম আধৌ কোনো হকার বা যতটুকু জানতে পেরিছি যেকোনো পাঠক এই পর্যন্ত উল্লেখিত পত্রিকা কোনো পত্রিকার স্টলে দেখেন নাই,তাছাড়া প্রকাশিত সংবাদে কোনো কোনো যায়গায় “দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ” আবার কোনো কোনো যায়গায় জাতীয় “দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ” প্রকাশ করে থাকেন পত্রিকাটির প্রকাশক সম্পদক মো; মাসুদ,যিনি “দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ” পত্রিকাটির সাথে জাতীয় লিখে আসছেন এবং তার মানেই হচ্ছে পত্রিকাটির ডিক্লারেশন সংশ্লিষ্ট কতৃীহান।হতে গ্রহন করেছেন কিংবা আধৌ উল্লেখিত পত্রিকাটি “জাতীয়” করন করা হয়েছে কিনা সেটা সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষই ভালো বলতে পারবেন কিন্তু আমাদের নিকট আধৌ সন্দিহান।
তথাপি জেলা প্রশাসকের নিকট বিনীতভাবে অনুরোধ ও উক্ত বিষয়ে তদন্ত সাপেক্ষে স্ব-হৃদয় বিবেচনার সহিত “দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ ” পত্রিকাটির বিষয়ে উল্লেখিত অপ-প্রচার প্রকাশ করার কারনে এবং উল্লেখিত দুই ব্যক্তিদ্বয়ের সামাজিক সম্মান যাতে অক্ষুন্ন থাকে এবং পাশাপাশি উক্ত পত্রিকায় প্রকাশিত মিথ্যা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদের কারনে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন এবং পত্রিকাটির ছাড়পত্র বাতিল বলে ঘোষনা প্রদান করার জন্য একজন সচেতন সাংবাদিক হিসেবে আপনার সুদৃষ্টি কামনায় আশা ব্যক্ত করলাম।
আরো উল্লেখ থাকে যে,উল্লেখিত পত্রিকার প্রকাশক সম্পাদক মোঃ মাসুদ এর মতো আরো যারা এই সকল সংবাদ প্রকাশে জড়িত রয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে আপনার অগ্রগামী ভুমিকা গ্রহনের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করিলাম।
Leave a Reply